RAMAKRISHNA
MATH, BELUR MATH, HOWRAH PUBLIC CELEBRATION IN CONNECTION WITH THE
185" BIRTHDAY OF BHAGAVAN SRI SRI RAMAKRISHNA PARAMAHAMSA DEVA
(Sunday, 1 March 2020 )
Program
MANGALARATI
In
the Shrine
4.30
am VEDIC CHANTING & BHAJAN
at
the Pandal
8.00
am - 8.45 am (Monks & Brahmacharins of Belur Math) READING &
DISCOURSE: SRI SRI RAMAKRISHNA PUNTHI
8.50
am - 9.30 am (Swami Stavapriyananda) PADABALI KIRTAN
9.35
am - 10:45 am (Sri Gopal Sarkar) BHAJAN & ORCHESTRA
10.50
am - 11.40 am (Students of RKM Blind Boys' Academy, Narendrapur)
BHAKTI GEETI
11.45
am - 12.45 pm (Sri Snigdhadeb Sengupta) KABI GAAN
12.50
pm - 1.50 pm (Sri Sajal Sarkar) LALAN GEETI
1.55
pm - 2.55 pm (Nur Alam Fakir) SANKHA BADAN & RANAPA DANCE
3.00
pm - 3.30 pm POONG CHOLAM & DHOL CHOLAM
3.35
pm - 4.05 pm GOTIPUA NRITYA
14.10
pm - 4:40 pm DRAMA PERFORMANCE-Premer Thakur
4.50
pm - 5.50 pm (Singur Sri Ramakrishna Bhakta Sangha) BHAKTI GEETI
at
Math Office Courtyard 10.00 am - 10.40 am (Sri Tapas Adhikari) SHYAMA
SANGEET
10.45
am - 11.15 am (Sri Arghya Hazra) GEETI ALEKHYA-Dinjaponer Kathamrita'
11.20
am - 12.00 pm (Students of Ramakrishna Mission Vidyalaya,
Narendrapur) RAMAYANA SONGS
12.05
pm - 1.15 pm (Sri Rameswar Gangopadhyay) BHAJAN
120
pm - 2:20 pm (Sri Animesh Dev) KALI KIRTAN
225
pm - 4:00 pm (Monks & Brahmacharins of Belur Math) EVENING ARATI
in
the Shrine
6.05
pm DANCE PERFORMANCE "Vivek Bhaskar at the Panda!
6:45
pm - 8.00 pm (Simhavahini Kalanilayam) DISTRIBUTION OF PRASAD Ma
Sarade Sadavrata Bhavan 11.00 am -2.00 pm
(in
hand)
|
Public
Celebration 2020
|
|
Public
Celebration 2020
|
|
Public
Celebration 2020
|
|
Public
Celebration 2020
|
|
Public
Celebration 2020
|
|
Public
Celebration 2020
|
|
Public Celebration 2020 |
|
Public Celebration 2020 |
|
Public Celebration 2020 |
|
Public Celebration 2020 |
|
Public Celebration 2020 |
|
Public Celebration 2020 |
|
new monks group 2020 |
|
Public
Celebration 2020
|
|
Public
Celebration 2020
|
|
Public
Celebration 2020
|
|
সাধারণ উৎসব ২০২০ |
|
Public Celebration 2020 |
|
সাধারণ উৎসব ২০২০ |
|
সাধারণ উৎসব ২০২০ |
Swamiji Room ,স্বামীজী রুম
|
Public Celebration 2020 |
|
Public
Celebration 2020
|
|
Public
Celebration 2020
|
|
Public
Celebration 2020,Sri
Sarada Devi
|
|
Public Celebration 2020, Sri Sarada Devi
|
|
Public Celebration 2020, Swami Vivekananda |
|
Public Celebration 2020, Swami Vivekananda |
|
Public Celebration 2020, Swami Vivekananda |
|
Public Celebration 2020, Samadhi Mandir |
|
Public Celebration 2020, Swamiji Tempel |
|
Public Celebration 2020, samadhi Mondir |
|
Public Celebration 2020, Swamiji bad room |
|
Public Celebration 2020, |
RAMAKRISHNA MATH, BELUR MATH, Old Temple
|
Public Celebration 2020, Old Temple |
RAMAKRISHNA MATH, BELUR MATH, Old Temple
|
RAMAKRISHNA MATH, BELUR MATH, Old Temple |
|
Public
Celebration 2020
|
|
Public
Celebration 2020
|
|
Public
Celebration 2020
|
|
Public
Celebration 2020
|
|
Public
Celebration 2020
|
বেলুড় মঠে সাধারণ উৎসবে মেতে উঠবে হাজার হাজার ভক্ত। শুধু ভক্ত কেন? এই উৎসবে মেতে ওঠেন সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সাধু ব্রহ্মচারী পর্যন্ত সকলেই। দৈনন্দিন কঠোর নিয়মের বেড়াজাল থেকে কিছুটা হলেও মুক্ত থাকেন সাধুরা। মঠ প্রাঙ্গনে দাঁড়িয়ে তাঁরা আমাদের সঙ্গে যেমন গল্প-গুজব করতে পারেন, তেমনি চাইলে কিছু খাবার কিনে তাঁদের সেবা করতে পারি আমরা। সমাজের প্রান্তিক মানুষ, যাঁরা নাকি পথের ধারে বসে রুটি-রুজি যোগার করেন অথবা ছোট খাটো ব্যবসা করেন, তাঁদেরকেও মঠ-প্রাঙ্গনে বসে বিক্রি-বাট্টা করতে দেওয়া হয়।
ঠাকুরের শুভ আবির্ভাব উপলক্ষে এই উৎসব হয়ে আসছে বহুকাল ধরে। তাঁর যখন পঁয়তাল্লিশ বছর বয়স, প্রথম জন্মোৎসব পালিত হয়েছিল সেবারে। গৃহীভক্ত কয়েকজন মিলে পালন করেছিলেন দিনটা। পরের দুবছর তিথি পূজো পড়েছিল রবিবারে। চতুর্থ বছরে আবির্ভাব তিথির দিন ঠাকুরের শারীরিক অসুস্থতার কারণে কোনক্রমে পূজানুষ্ঠানাদি সমাপন হল। তারপর মে মাসের শেষ রবিবার আয়োজন করা হল সাধারণ উৎসবের। আর সেই থেকেই উৎসবটি হয়ে চলেছে রবিবার। ঠাকুরের তিথিপূজোর দিন থেকে তিনদিন বাদে যে রবিবার আসে, সেটিই নির্দষ্ট করা থাকে এই উৎসবের জন্য। এতদিন আতস বাজির প্রদর্শনী ছিল উৎসবের একটি মুখ্য আকর্ষণ। কিন্তু গতবছর থেকে পরিবেশ দূষণ ও অর্থ অপচয়ের কারণে সেটি বন্ধ হয়ে যায় এবং কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী দিনেও আর দেখা যাবে না সেই প্রদর্শনী।
রামকৃষ্ণ মিশনের পূজনীয় অধ্যক্ষ এবং সহাধ্যক্ষ মহারাজদের কাছেও দিনটি বড় আনন্দের। এই বিশেষ দিনটিতে সেবক থেকে শুরু করে সচিব ও অন্যান্য সাধু-ব্রহ্মচারীদের নানারকমের আবদার থাকে উর্দ্ধতন মহারাজদের কাছে, আর মহারাজরাও তাঁদের প্রণামীর অর্থ থেকে চেষ্টা করেন সকলের আবদার পূরণ করতে। তাতে নিজেরা যেমন আনন্দিত হন, তেমনই সাধু-ব্রহ্মচারীদেরকেও আনন্দ দিয়ে থাকেন।
আমাদের পূজ্যপাদ গুরুদেব শ্রীমৎ স্বামী গীতানন্দজী মহারাজ তখন সহাধ্যক্ষ, আর অধ্যক্ষ পদে রয়েছেন পূজনীয় সত্যকৃষ্ণ মহারাজ। দুই মহারাজর মধ্যে ছিল অভিন্নহৃদয় সম্পর্ক। সাধারণ উৎসবে গুরুদেব যখন মঠে আসতেন, থাকতেন বড় মহারাজের পাশের ঘরেই। এই দিনে অন্যান্য সাধুরা নিজেদের আবদার নিয়ে হাজির হতেন তাঁদের কাছে। আমাদের গুরুদেব ছিলেন একেবারে মুক্তহস্ত। মেলা থেকে একটা কিছু তো কিনতেন, তারপর প্রণামীর বাকি অর্থ সবটাই দিয়ে দিতেন সাধুদের।
একবার এইরকম হল যে সাধু-ব্রহ্মচারীরা ভালো আইসক্রিম খেতে চেয়েছেন। প্রেসিডেন্ট মহারাজ খুব বেশি অর্থ দিতে পারছেন না। সাধুরা গিয়ে বললেন এই টাকায় আইসক্রিম হবে না মহারাজ। পূজনীয় বাসুদেব মহারাজ অনেক টাকা দিয়েছেন, আপনাকেও দিতে হবে। অধ্যক্ষ মহারাজ তখন বললেন বাসুদেব মহারাজ বড়লোক, তাই দিয়েছে। আমি গরীব, কি করে দেব? সেকথা শুনে সকলের সে কি হাসি। মহারাজ নিজেও তারপর হাসতে শুরু করলেন। হাসতে হাসতে অবশ্য আরও টাকা দিয়ে দিলেন, সবাই মিলে যেন আইসক্রিম খেতে পারেন। ঘটনা শুনে আমাদের গুরুদেবও বালকর মতো হাসতে শুরু করলেন। তাঁর সরল হাসিতেই বোঝা যাচ্ছিল কত আনন্দ তিনি পেয়েছেন। এদিন শুধু আনন্দ, আর আনন্দ!
সাধারণ উৎসবের দিন ঠাকুরও নাকি মহানন্দে থাকেন। মন্দিরের বেদী থেকে নেমে আসেন মঠ-প্রাঙ্গনে, আর আমাদের গোরা রায় সবাইকে বিলোতে থাকেন প্রেমধন। ভক্ত-শিষ্যদের কল্যাণার্থে সুক্ষ শরীরে মহারাজরাও হয়ত এখানে বিচরণ করেন। শতকোটি প্রণাম জানাই পূজনীয় মহারাজ দের চরণে।
জয় ঠাকুর জয় মা জয় স্বামীজী জয় গুরুদেব।
No comments