আ
গুরু আধ্যাত্মিক পথের দিশারী মন স্থির না হলে ভগবান তো দূরের কথা সাধারণ সাংসারিক কাজের মধ্যেও অনেক গোলমাল হবে ভগবান লাভ করতে গরুর একান্ত দরকার গুরু-শিষ্যের ভাব অনুযায়ী মন্ত্র west কে ঠিক করে দেন সেই গুরুবাক্য বিশ্বাস করে নিষ্ঠার সহিত সাধন-ভজন না করলে কিছুতেই কিছু হবে না ধর্ম পদ ও দুর্গম আশ্রয় না হলে যতই বুদ্ধিমান হোক না কেন যতই চেষ্টা করুক না কেন হোঁচট খেয়ে করতেই হবে চুরি করতে পর্যন্ত একজন দরকার হয় আর এত বড় ব্রহ্মবিদ্যা লাভ করতে গুরুর দরকার নেই --ধর্ম প্রসঙ্গে স্বামী ব্রহ্মানন্দ পৃষ্ঠা 26 থেকে 27
যদি কারো ঠিকঠিক অনুরাগ আসে সাধন-ভজন করবার ইচ্ছে হয় তাহলে নিশ্চয়ই তিনি sadguru জুটিয়ে দেন গুরু জন্য সাধকের চিন্তা করবার দরকার নেই যাদের sadguru লাভ হয়েছে তাদের আর ভাবনা কি রাস্তা তো তারা পেয়েছে সে রাস্তা ধরে এখন তারা চলুক--- ধর্ম প্রসঙ্গে স্বামী ব্রহ্মানন্দ পৃষ্ঠা 63
ভগবত বুদ্ধিতে গুরু গুরু ধ্যান ও চিন্তা করতে করতেই দেহমন যখন শুদ্ধ হয়ে যায় তখন গুরু শিষ্য কে ধর্ষন করিয়ে দিয়ে সরে যান শুদ্ধ আধার শুদ্ধ মন না হলে তার দর্শন পাওয়া যায় না ---ধর্ম প্রসঙ্গে স্বামী ব্রহ্মানন্দ পৃষ্ঠা 63
যারা করেছে তাদের পাড়ের রাস্তা দেখিয়ে দেন এবং রাস্তায় বাধাবিঘ্ন যা-কিছু সব দূর করে দেন গুরুবাক্য বিশ্বাস করে তিনি যেমনটি বলেছেন করে যা দেখবি মনের ময়লা সব কেটে গিয়ে ধীরে ধীরে জ্ঞানের আলো সরে আলো আসবে গুরুর প্রতি ঠিক ঠিক বিশ্বাস হলেই সব কাজ হয়ে গেল গুরতে মানুষ বুদ্ধি করতে নেই নিকট গুরুর প্রত্যেক প্রত্যক্ষ ভগবান ---ধর্ম প্রসঙ্গে স্বামী ব্রহ্মানন্দ পৃষ্ঠা 62 থেকে 63
নিজের মনে হচ্ছে শ্রেষ্ঠ গুরু যখন ধ্যান করে মন স্থির হয় তখন সেই মন তোমাকে পর পর যা করতে হবে সব বলে দেবে এমনকি দৈনিক কাজেও এরপর এটা তারপর সেটা বলে দিয়ে ঠিক তোমার হাত ধরে নিয়ে যাবে ভগবানে ভালবাসা চাই তবে মন স্থির হবে ---ধর্ম প্রসঙ্গে স্বামী ব্রহ্মানন্দ পৃষ্ঠা 132
যদি কারো ঠিকঠিক অনুরাগ আসে সাধন-ভজন করবার ইচ্ছে হয় তাহলে নিশ্চয়ই তিনি sadguru জুটিয়ে দেন গুরু জন্য সাধকের চিন্তা করবার দরকার নেই যাদের sadguru লাভ হয়েছে তাদের আর ভাবনা কি রাস্তা তো তারা পেয়েছে সে রাস্তা ধরে এখন তারা চলুক--- ধর্ম প্রসঙ্গে স্বামী ব্রহ্মানন্দ পৃষ্ঠা 63
ভগবত বুদ্ধিতে গুরু গুরু ধ্যান ও চিন্তা করতে করতেই দেহমন যখন শুদ্ধ হয়ে যায় তখন গুরু শিষ্য কে ধর্ষন করিয়ে দিয়ে সরে যান শুদ্ধ আধার শুদ্ধ মন না হলে তার দর্শন পাওয়া যায় না ---ধর্ম প্রসঙ্গে স্বামী ব্রহ্মানন্দ পৃষ্ঠা 63
যারা করেছে তাদের পাড়ের রাস্তা দেখিয়ে দেন এবং রাস্তায় বাধাবিঘ্ন যা-কিছু সব দূর করে দেন গুরুবাক্য বিশ্বাস করে তিনি যেমনটি বলেছেন করে যা দেখবি মনের ময়লা সব কেটে গিয়ে ধীরে ধীরে জ্ঞানের আলো সরে আলো আসবে গুরুর প্রতি ঠিক ঠিক বিশ্বাস হলেই সব কাজ হয়ে গেল গুরতে মানুষ বুদ্ধি করতে নেই নিকট গুরুর প্রত্যেক প্রত্যক্ষ ভগবান ---ধর্ম প্রসঙ্গে স্বামী ব্রহ্মানন্দ পৃষ্ঠা 62 থেকে 63
নিজের মনে হচ্ছে শ্রেষ্ঠ গুরু যখন ধ্যান করে মন স্থির হয় তখন সেই মন তোমাকে পর পর যা করতে হবে সব বলে দেবে এমনকি দৈনিক কাজেও এরপর এটা তারপর সেটা বলে দিয়ে ঠিক তোমার হাত ধরে নিয়ে যাবে ভগবানে ভালবাসা চাই তবে মন স্থির হবে ---ধর্ম প্রসঙ্গে স্বামী ব্রহ্মানন্দ পৃষ্ঠা 132
No comments