শ্রীরামকৃষ্ণদেবের শ্রেষ্ঠকথার কয়েকটি
- ঠাকুরের কৃপাতে কঠিন কাজ সহজ হয়ে যায়। কিন্তু খাঁটি না হলে টেকে না।
- আমার কথা পালন না করে শুধু দোহাই দিলে কি হবে?
- ঠাকুর সব ক্ষমা করেন, কিন্তু ভাবের ঘরে চুরি তিনি কখনই ক্ষমা করেন না। তিনি বলতেন এখানে মেকি চলে না।
- যে ভগবানকে প্রচার করবে তাকে ত্যাগী হতে হবে। অন্য রাস্তা নেই।
- (ক) ত্যাগ ছাড়া সত্যকে জানা যায় না। (খ) সত্য কথা কলির একমাত্র তপস্যা।
- ভগবানের বিশ্বাস ছাড়া চরিত্র গঠন হয় না।
- পশুভাবে মানুষ খালি নেয়। দেবভাবে মানুষ সর্বস্ব দেয়।
- যাহা ঈশ্বর থেকে দূরে রাখে তাহাই পাপ। যা ঈশ্বর থেকে নিকটে তাহাই পূণ্য।
- সব মন কুড়িয়ে আমাতে (শ্রীরামকৃষ্ণ) এলাে, তাে সবই হল।
- বহির্মুখী মন হলে মানুষ পাপী হয়। অন্তর্মুখী হলে সাধু হয়।
- লীলা না থাকলে নিত্যকে বােঝা যায় না।
- শক্তি ব্যতীত ব্ৰহ্মকে জানবার কোন উপায় নেই।
- দেহ ধারণ করলেই শক্তিকে মানতে হয়। যতক্ষণ আমি ততক্ষণ শক্তির এলাকা।
- ঈশ্বরকে যদি চাও, মন মুখ এক কর। অন্য উপায় নেই।
- সকল দেবদেবীকে প্রণাম করবে কিন্তু একজনার প্রতি নিষ্ঠা রাখবে।
- ঠাকুরের সব কথা কিসে মানুষের ঈশ্বর দর্শন হয়, তার জন্য।
- মন শুদ্ধির বড় দরকার। মন সঙ্গে যাবে, শরীর পড়ে থাকবে।
- হৃদয়ের ভালােবাসা কেবল একজনেরই অধিকারী - তিনি ঈশ্বর। মন কখনাে বিলাতে নেই।
- আগে ঈশ্বর লাভ তারপর লেকচার, জীবসেবা ও গুরুগিরি।
- তপস্যা না থাকলে শব্দের অর্থ বােঝা যায় না।
- নরলীলায় বিশ্বাস হলে তবেই পূর্ণ জ্ঞান হয়।
- ঠাকুর বলতেন অকৃতজ্ঞের মুখ দর্শন করতে নেই।
- সমস্ত জগৎ সংসারে ঠাকুরের অশেষ দয়া ও করুণা যেমন ছিল, তেমনি কঠোর ছিলেন শিষ্য। বাছাইয়ের বেলায়।
- এই দুনিয়ার এক পয়সা কারুর নয়, সব মার। তােমরা বড় মানুষ মার ভাণ্ডারী, অন্য কিছু নও।
- লােকে না ভেজিয়ে আপনি ভজিলেই যথেষ্ট প্রচার হয়। যে আপনি মুক্তি হতে চেষ্টা করে সেই যথার্থ প্রচার করে।
- আপনাকে (শ্রীরামকৃষ্ণকে) যে যত বুঝবে সে ততই উন্নত হবে।
- ঠাকুরের পরম সিদ্ধান্ত - সর্ব ত্যাগ না হলে ভগবানকে পাওয়া যায় না
- মানুষের জীবন যাপন প্রনালীতে সত্য, সংযম ও পবিত্রতা থাকা অত্যান্ত প্রয়ােজন।
- ঠাকুরের (ভক্তদের জন্য) শেষ আবেদন কতকগুলি শাস্ত্র পড়বার দরকার নেই। তারচেয়ে। নির্জনে তাকে ডাকা ভাল।
No comments