শ্রীরামকৃষ্ণ ও তার শিষ্যবৃন্দের দৃষ্টিতে আদর্শ সন্ন্যাসী - Spirituality Religion

Header Ads

শ্রীরামকৃষ্ণ ও তার শিষ্যবৃন্দের দৃষ্টিতে আদর্শ সন্ন্যাসী

Sri Ramakrishna

Sri Ramakrishna

Sri Ramakrishna

Sri Ramakrishna

Sri Ramakrishna

Sri Ramakrishna

Sri Ramakrishna

Sri Ramakrishna



Sri Ramakrishna

Sri Ramakrishna



**********
আর সাধুর চিহ্ন হচ্ছে এই যে – তঁাকে দশ ঘা মার, আর তাও তিনি যদি অম্লান বদনে সহ্য করেন তা হলেই। তিনি যথার্থ সাধু-পুরুষ। ...সাধু হওয়া দাদা, বড় কঠিন। কায়-সংযম, বাক্যসংযম, মনঃসংযম চাই। ধীর, স্থির, গম্ভীর হওয়া চাই। ...
অনেক সাধু দেখেছি কিন্তু ঠাকুরের একটি বিশেষত্ব এই যে, তিনি কখনও কারও উপর কোন কটাক্ষ করেন নি।
... কামক্রোধাদি দমন না হলে ঈশ্বরকে পাওয়া যেতেই পারে না। কর্তব্য হচ্ছে - সৎজীবন যাপন কর, পবিত্র জীবন যাপন কর, স্বার্থহীন জীবন যাপন কর এবং সর্বোপরি চাকর বা সেবকের জীবন যাপন কর! আতুরের সেবা করবে কিন্তু প্রতিদানের কোন আশা রেখাে না। নিজধর্মে আস্থা সম্পন্ন, পরধর্মে বিদ্বেষহীন আর সত্যে প্রতিষ্ঠিত হয়ে থাকলে যে কোন অবস্থায়ই থাক না কেন – মা ধীরে ধীরে এগিয়ে নিয়ে যাবেন। কিন্তু তার জন্য পুরােপুরি অন্তর্নিগ্রহ ও মানসিক শিক্ষার প্রয়ােজন। ঐ শিক্ষা পাকাপাকিভাবে কি করে হয় তা হিন্দুরা বেশ জানে। উপায় - ব্রহ্মচর্য পালন, নির্লোভ হওয়া আর দান পরিগ্রহ না করা। যে অন্ন দ্বারা শরীর মন গঠন হবে সেই অনুই যদি শুদ্ধ, পবিত্র না হয় তা হলে মানসিক উন্নতি কি করে হবে ? গােড়ায় গলদ থাকলে তার ফলও হবে সেই রকম। দান পরিগ্রহ করলে বড়ই সঙ্কুচিত হতে হয়। নিজের টাল-ই সামলাতে পারা যায় না আবার অপরের বােঝা ঘাড়ে নেওয়া! সেজন্য এমন কি জনসাধারণের কাছ থেকেও টাকা নেহাৎ যদি নিতেই হয় তাে, যে উদ্দেশ্যে উহা নেওয়া হবে ঠিক ঠিক সেজন্য ব্যয় হওয়া চাই-ই চাই। ঠাকুর বলতেন - “দেখিস, শাকের কড়ি মাছে আর মাছের কড়ি শাকে যেন খরচ না হয়। বিজ্ঞা-৩৬-৩৭



No comments

Powered by Blogger.