স্বামী-নির্মলানন্দ (তুলসী মহারাজ) শ্রীরামকৃষ্ণদেবের শিষ্যগণের মধ্যে অন্যতম - Spirituality Religion

Header Ads

স্বামী-নির্মলানন্দ (তুলসী মহারাজ) শ্রীরামকৃষ্ণদেবের শিষ্যগণের মধ্যে অন্যতম

আজ যুগাবতার শ্রীরামকৃষ্ণদেবের শিষ্যগণের মধ্যে অন্যতম

স্বামী-নির্মলানন্দ (তুলসী মহারাজ) শ্রীরামকৃষ্ণদেবের শিষ্যগণের মধ্যে অন্যতম
স্বামী-নির্মলানন্দ (তুলসী মহারাজ) শ্রীরামকৃষ্ণদেবের শিষ্যগণের মধ্যে অন্যতম
#স্বামী-নির্মলানন্দ (তুলসী মহারাজ) -এর শুভ জন্মতিথি।
 শ্রীযুক্ত তুলসীচরণ দত্ত ১৮৬৩ খ্রীস্টাব্দের ২৩শে ডিসেম্বর, অগ্রহায়ণ মাসের শুক্লা চতুর্দশী তিথিতে কলকাতার বাগবাজার লেনে দত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
 তাঁর পিতার নাম ছিল দেবনাথ দত্ত, মাতা তাকামনী দেবী।

 ১৮৮৩ খ্রীষ্টাব্দে তিনি ক্যালকাটা স্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর কিছুকাল কলেজে পড়াশুনা করেন।
 ১৭-১৮ বৎসর বয়সে বলরাম বসুর গৃহে শ্রীশ্রীঠাকুরকে তিনি প্রথম দর্শন করেন।
 তখন থেকে তিনি প্রায়ই দক্ষিণেশ্বরে  ঠাকুরের কাছে যাতায়াত করতেন।
 ঠাকুরের তিরােধানের পর তিনি বরাহনগর মঠে যােগ দেন।
 তাঁর বাল্যবন্ধু ছিলেন স্বামী তুরীয়ানন্দ (হরি মহারাজ) স্বামী অখন্ডানন্দ (গঙ্গাধর মহারাজ)
 তিনি স্বামী বিবেকানন্দের নিকট সন্ন্যাস গ্রহণ করেন।
 তাঁর চারিত্রিক নির্মলতার কারণে স্বামীজি তাঁর নাম দেন স্বামী নির্মলানন্দ তিনি পরিব্রাজক রূপে সারা ভারত ভ্রমণ করেন যার মধ্যে বেশিরভাগ সময় অতিবাহিত করেন হিমালয় পর্বতে।
স্বামী নির্মলানন্দকে তৎকালীন অধ্যক্ষ স্বামীব্রহ্মানন্দজী আমেরিকায় পাঠিয়েছিলেন। 
সেখানে তিনি শ্রীশ্রীঠাকুরের ভাব প্রচারের কাজে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন।
 কিছুকাল তিনি পূর্ববঙ্গ ও আসামে অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বভার গ্রহণ করেছিলেন।
 পরবর্তীকালে তিনি দীর্ঘকাল ব্যাঙ্গালাের মঠের অধ্যক্ষ রূপে ছিলেন। 
এখানে থাকাকালীন ভাতৃপ্রতিম রামকৃষ্ণানন্দজী (শশী মহারাজ) -এর সঙ্গে তার অত্যন্ত সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক ছিল।
 তাঁর আহ্বানে শ্রীমা ব্যাঙ্গালাের মঠ পরিদর্শন করেন এবং সেখানে কয়েকদিন অবস্থান করেন।
 তাঁর নেতৃত্বে কেরালায় মঠের অনেকগুলি শাখা কেন্দ্র গড়ে ওঠে। জীবনের শেষভাগে তিনি উত্তাপলম্ আশ্রমে অবস্থান করেছিলেন।
 এমতবস্থায় শারীরিক ক্রম-অবনতির ফলে ২৬ শে এপ্রিল ১৯৩৮ খ্রীস্টাব্দ
সকাল সাতটায় কেরালার পালাই আশ্রমে থাকাকালীন তিনি পরলােকগমন করেন।




No comments

Powered by Blogger.