আহারাদি সম্বন্ধে কি রকম নিয়ম পালন করে চলতে হবে বুঝতে পারিনি।
আহারাদি সম্বন্ধে কি রকম নিয়ম পালন করে চলতে হবে বুঝতে পারিনি।
সেই সময় জিব্বায় একজন স্ত্রীলোকের পেটে ফোড়া হয় তাকে দেখতে নিয়ে গেলে।
ফোড়া টা কেটে দিতে চাইলাম মা শুনে বললে তাইতো বাবা কেটে দেবে তারপর ভালো-মন্দ যদি কিছু হয় লোকে তো আমাকেই দোষবে আর কাটা হলো না কয়েকদিন পরে আপনা হতেই ফোড়া ফেটে গেল (শ্রী শ্রী সারদা দেবী পাতাঃ ২২৪ )
আমিঃ মা আহারাদি সম্বন্ধে কি রকম নিয়ম পালন করে চলতে হবে বুঝতে পারিনি।
মাঃ আহারাদি সম্বন্ধে ঠাকুর একটা নিয়ম বেশি মানতেন, প্রথম সাধ্যের অন্য টা খেতে সব ভক্তদের নিষেধ করতেন বলতেন অতে ভক্তির হানি হয় তাছাড়া তাকে মনে করে খাবে দাবে।
আমিঃ মা হাসপাতালে কাজকর্ম করতে অনেক সময় হয়তো পিপাসায় যেখানে যার তার হাতেই খেতে হয় সেও থাকি তার কি হবে মা?
মাঃ তা কি করবে? কাজের জন্য করতে হয় ঠাকুরকে স্মরণ করে খাবে। কাজের জন্য হতে দোষ হবে না যাদের কাজ কর্ম করতে হয় তাদের অত মেনে চলা হয় কি?
ডক্টর দুর্গা প্রসাদ ঘোষ যশোর শহরে বাসুরিয়া পল্লীতে বাস করতেন তিনি একজন চিকিৎসক ছিলেন তার স্ত্রী নিরুপমা দেবী ও সীমাবদ্ধ
No comments