শ্রীরামকৃষ্ণ এবং স্বামী বিবেকানন্দ _ধর্ম প্রসঙ্গে স্বামী ব্রহ্মানন্দ - Spirituality Religion

Header Ads

শ্রীরামকৃষ্ণ এবং স্বামী বিবেকানন্দ _ধর্ম প্রসঙ্গে স্বামী ব্রহ্মানন্দ

শ্রীরামকৃষ্ণ এবং স্বামী বিবেকানন্দ _ধর্ম প্রসঙ্গে স্বামী ব্রহ্মানন্দ 


'
ঠাকুর তার (স্বামিজি) ভেতর দিয়ে জগতে প্রকাশ হয়েছেন, তার কথা ঠাকুরের কথা বলে জানবি। 

ঠাকুর এত বড় ছিলেন যে, সাধারণ মানুষ মন দিয়ে তাকে বোঝা শক্ত। 

স্বামীজি সাধারণ মানুষের উপযোগী করে সর্বসাধারণের সামনে তাকে ধরে গেছেন।'
---ধর্ম প্রসঙ্গে স্বামী ব্রহ্মানন্দ পৃষ্ঠা 68

' তোদের সাধন-ভজনের সুবিধা হবে বলে স্বামীজি প্রাণপাত করে এত ব্যবস্থা করেছেন! আহা!  তোদের সুবিধা করবার জন্য over exertion (অতিরিক্ত পরিশ্রম) করে করে তার লাইফ(আয়ু) এত কমে গেল। 

কি ভালবাসা তার ছিল! তোরা নিমকহারাম হোসনি।
 বাংলা উপর তার খুব আশাভরসা ছিল।
 ইয়ংবেঙ্গলদের তোরা।

 তার mission ( কার্যের ভার) তোদের trust (ন্যস্ত) করে দিয়ে গেছেন - তোরা বিশ্বাসঘাতক হোসনি ' 
ধর্ম প্রসঙ্গে স্বামী ব্রহ্মানন্দ পাতা  ৬৮
ধর্ম প্রসঙ্গে স্বামী


'স্বামীজীর বই ভালো করে পড়বি। 
যেখানে বুঝতে না পারিবে, শুদ্ধানন্দ কিংবা ওইরূপ অন্য কারো কাছ থেকে বুঝে নিবি।

 তিনি সাধারণের উপযোগী করে ঠাকুরের ভাব প্রকাশ করেছেন।

 তাঁর ভাব না বুঝে ঠাকুরের ভাব  নিতে যাওয়া পাগলামি। স্বামীজীর বই ও ঠাকুরের উপদেশ খুব করে পড়।

 খুব জপ  ধ্যান কর। এখন মনকে গড়তে না পারলে পরে পস্তাবি।,
 - ধর্ম প্রসঙ্গে স্বামী ব্রহ্মানন্দ পৃষ্ঠা ৬৮

'দেখ, আমার যা - কিছু আছে সব তোদের দিতে পারি, কিন্তু ভগবান দিতে পারি না। 

ঠাকুর আমাদের সব দিতে পারতেন, কিছুই তাঁর  অদেয়া ছিল না, তবু রাত্রিবেলা ঘুম ভাঙিয়ে আমাদের ধ্যান করাতেন।

 বলতেন:
 "ওরে দিনে খাবি আর রেতে ঘুমুবি তো ভগবান লাভ করবি কি করে?" 
'ব্রহ্মানন্দ লীলা কথা পাতা ৪৮


' ঠাকুরকে ডাকো মা, কোন ভয় নেই। 
তিনি তো এই জন্যেই এসেছিলেন।

 নাম করো- প্রথমটা দুদিন একটু কষ্ট হবে, তারপর ঠাকুরই সব করে ঠিক করে দেবেন।
 কোন ভয় নেই মা, কোন ভয় নেই।

 দেখবে - বড় আনন্দ হবে, মজা হবে'। 
ব্রহ্মানন্দ লীলা কথা পৃষ্ঠা ৯৫-৯৬

' ঠাকুরকে চিন্তা করবে, তাকে ডাকবে, তা হলেই সব পাবে।
 আমি আর কি বলবো, ঠাকুর তোমাদের কৃপা করুন, তোমাদের চৈতন্য হোক'।

 ব্রহ্মানন্দ লীলা কথা পৃষ্ঠা ১৭৯

No comments

Powered by Blogger.